# Tags

রামুর কচ্ছপিয়ায় সরকারি জমি অবৈধ দখল করে ঘর নির্মাণ: কর্তৃপক্ষ নিরব

নাইক্ষ্যংছড়ি প্রতিনিধি:রামুর কচ্ছপিযায় বনবিভাগের জমিতে বিট কর্মকর্তার সহযোগিতায় অবৈধ ভাবে ঘর নির্মণের অভিযোগ উঠেছে।
স্হানীয় সূত্রে জানাজায় রামু উপজেলার কচ্ছপিযায় মৌলবীর কাটা বিট এর আওতায় নতুন তিতার পাড়ায় বনবিভাগের জমিতে বিট কর্মকর্তার সহযোগীতায় অবৈধ ভাবে ঘর নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে
বিগত ৬ মাস পূর্বে চিহ্নত একটি ভুমি দস্যু চক্রের সদস্য মোহাম্মদ সোযাইব পিতা গফফার আহমদ। আয়েশা বেগম পিতা আবুল হোসেন,মোহাম্মদ হমিদ পিত নুর আহমদ,
মোঃআনোয়ার পিতা আব্দুল মালেক,
মিলে মৌলভীব কাটা বিট কর্মকতা আব্দু ছাত্তার এর সহযোগিতায় ও মুন্সি জিলানী ও ভিলিজার ইলিযাছ কে টাকার বিনিময়ে তাদের সহযোগীতায় ঘর নির্মাণ করে।
আনুসন্ধানে জানাজায় এসব ঘর নির্মানের পূর্বে আনুমানিক ১০ লক্ষ টাকার গাছ বিক্রি করে ফেলে স্হনীয দখল বাজরা।
একেই এলাকার বেলাল সিকদার
সাংবাদিকদের জানান এলাকায় কিছু আসাধু চক্র রোহিঙ্গাদের চড়া দামে এসব বন বিভাগের জমি বিক্রি করে এলকায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির পায়তারা করছে। এসব কাজে টাকার বিনিময় বিট কর্মকর্তাসহ দায়িত্বশীল সকলে নিরব ভূমিকা পালন করছে।
তাই বিষয়টি তদন্ত সাপেক্ষে এসব অবৈধ ঘর উচ্ছেদ সহ বনবিভাগের গাছ লুট কারীদের আইনের আওতায় আনার দাবি জানান স্হানীয়রা।
সরজমিনে গিযে দেখা মিলে রিজার্ভ পাহাড়ের পার্শে তিটি টিনের বেড়া দিয়ে ঘর
তৈরি করছে। রিজার্ভ পাহাড় দখলদার
আনোয়ারের পরিবারের সাথে কথা বলে জানাজায় জমি টি জৈনক দখলদার থেকে এক লক্ষ টাকা দিয়ে দখল আমি ক্রয় করেছি।
এদিকে আয়শা জানান, আমি দখল দার মালিক হতে এক লক্ষ টাকা দিয়ে দখল কিনেছি,এছাড়া আব্দুল হামিদ বলেন আমি দখলদার মালিক পক্ষ হতে দুই লক্ষ টাকা দিযে জমি টি কিনেছি।
বিট কর্মকর্তা সবকিছু জানলে ও অদৃশ্য কারনে নিরব ভুমিকা পালন করছে। এবিষয়টি নিয়ে বিট কর্মকর্তা আব্দুছাত্তার এর সাথে একাধিক বার মুঠো ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করননি।
স্হানীয়রা দ্রুত উর্ধতন মহলের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
সংবাদ প্রেরক